Logo
ব্রেকিং :
দৌলতপুরে চকমিরপুর প্রিমিয়ার লীগ টি- ২০ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টের উদ্বোধন নাগরপুর গণহত্যা দিবস উদযাপন নেত্রকোনায় জেলা প্রশাসনের বাজার মনিটরিং নেত্রকোনায় গনহত্যা দিবস পালিত চৌহালীতে হাজি আব্দুল মজিদ মন্ডল ফাউন্ডেশনের ইফতার  সামগ্রিক পেয়ে ভাঙ্গন কবলিত মানুষ খুব খুশি  নাগরপুরে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের পাশে খন্দকার আছাব মাহমুদ নেত্রকোনা মডেল থানা পুলিশের সহায়তায় ময়ের কোল ফিরে পেল জমজ শিশু নিম্নমানের খোয়ায় হচ্ছে ৬৪ লাখ টাকার সড়ক নির্মাণ, নীরব কর্তৃপক্ষ নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি মূল্য স্থিতিশীল রাখার লক্ষ্যে জেলা প্রশাসকের মনিটরিং লিফলেট বিতরণ নাগরপুরে হাজী কল্যাণ মজলিসের মাহে রমজানের পবিত্রতা রক্ষার্থে শান্তিপূর্ণ র‍্যালি অনুষ্ঠিত 
নোটিসঃ
সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি : আলহাজ্ব এ.এম নাঈমূর রহমান দূর্জয় ,সম্পাদক ও প্রকাশক মো: জালাল উদ্দিন ভিকু,সহ-মফস্বল সম্পাদক মো: জাহিদ হাসান হৃদয়

টাঙ্গাইলে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদন্ড

রিপোর্টার / ২৩ বার
আপডেট সোমবার, ২ মার্চ, ২০২০

মুক্তার হাসান,টাঙ্গাইল থেকে:০২মার্চ-২০২০,সোমবার।
টাঙ্গাইলের দেলদুয়ারে স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীকে মৃত্যুদন্ড ও এক লাখ টাকা জরিমানা করেছে আদালত। মামলায় নির্দোষ প্রমাণিত হওয়ায় ওপর দুই আসামীকে খালাস প্রদান করা হয়েছে। সোমবার (২ মার্চ) দুপুর ১২টায় টাঙ্গাইল নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক খালেদা ইয়াসমিন এ রায় দেন।

দন্ডপ্রাপ্ত স্বামীর নাম আশরাফুল ইসলাম (২৭)। সে দেলদুয়ার উপজেলার গড়াসিন গ্রামের মৃত শাহজাহান মিয়ার ছেলে। খালাস প্রাপ্ত অপর দুই জন আসামী হলো দন্ডিত আসামীর মা আছিয়া বেগম (৬০) ও প্রতিবেশী চাচাতো ভাই ইয়াকুব আলী।

এ বিষয়ে টাঙ্গাইলের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিশেষ পিপি নাছিমুল আক্তার জানান, ২০১২ সালের ১৮ আগস্ট ৫ লাখ টাকা যৌতুকের দাবিতে আশরাফুল তার স্ত্রী সালেহাকে (২৪) গভীর রাতে তার বসত ঘরের শয়ন কে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন। পরে এ হত্যার ঘটনা ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার জন্য অন্যান্য আসামীদের সহায়তায় স্ত্রীর মৃতদেহ সিলিং ফ্যানের সাথে গলায় শাড়ি দিয়ে পেচিয়ে ঝুলিয়ে রাখে। নিহতের বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আব্দুস ছামাদ ২০১২ সালের ১৮ আগস্ট ঘটনার দিনই দেলদুয়ার থানায় স্বামী আশরাফুল ইসলাম (২৭), শাশুড়ি আছিয়া বেগম (৬০), প্রতিবেশী চাচাতো ভাই ইয়াকুব আলী এই তিনজনকে আসামী করে মামলা দায়ের করেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ওসমান গণি ২০১২ সালের ২৬ ডিসেম্বর আশরাফুলকে আসামী রেখে বাকি দু’জনকে অব্যাহিত প্রদান করে।

পরে মামলার বাদি নিহতের বাবা মো. আব্দুস সামাদ নারী শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে নারাজি প্রদান করলে অব্যাহতি প্রাপ্ত দুই আসামী আছিয়া বেগম ও ইয়াকুব আলীকে আদালত আসামী শ্রেণিভুক্ত করে।
এই মামলায় বাদীসহ সর্বমোট ১৩জন স্বাী আদালতে স্ব্যা প্রদান করেন।
রাষ্ট্রপে সহায়তা করেন এডভোকেট সিরাজুল ইসলাম। আসামী পরে মামলা পরিচালনা করেন এডভোকেট গোলাম মোস্তফা।


এ জাতীয় আরো খবর
Theme Created By ThemesDealer.Com