Logo
ব্রেকিং :
মানিকগঞ্জ  জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)র এক অভিযানে হেরোইন সহ ১ জন গ্রেফতার দৌলতপুরে চকমিরপুর প্রিমিয়ার লীগ টি- ২০ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টের উদ্বোধন নাগরপুর গণহত্যা দিবস উদযাপন নেত্রকোনায় জেলা প্রশাসনের বাজার মনিটরিং নেত্রকোনায় গনহত্যা দিবস পালিত চৌহালীতে হাজি আব্দুল মজিদ মন্ডল ফাউন্ডেশনের ইফতার  সামগ্রিক পেয়ে ভাঙ্গন কবলিত মানুষ খুব খুশি  নাগরপুরে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের পাশে খন্দকার আছাব মাহমুদ নেত্রকোনা মডেল থানা পুলিশের সহায়তায় ময়ের কোল ফিরে পেল জমজ শিশু নিম্নমানের খোয়ায় হচ্ছে ৬৪ লাখ টাকার সড়ক নির্মাণ, নীরব কর্তৃপক্ষ নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি মূল্য স্থিতিশীল রাখার লক্ষ্যে জেলা প্রশাসকের মনিটরিং লিফলেট বিতরণ
নোটিসঃ
সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি : আলহাজ্ব এ.এম নাঈমূর রহমান দূর্জয় ,সম্পাদক ও প্রকাশক মো: জালাল উদ্দিন ভিকু,সহ-মফস্বল সম্পাদক মো: জাহিদ হাসান হৃদয়

নাগরপুরে বন্যায় ৯২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ

রিপোর্টার / ২৪ বার
আপডেট রবিবার, ২১ জুলাই, ২০১৯

নাগরপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি:২১ জুলাই-২০১৯,রববিার।
টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলায় ভয়াবহ বন্যা পরিস্থিতির কারণে রবিবার (২১ জুলাই) পর্যন্ত ৯২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে গেছে। এর মধ্যে মাধ্যমিক বিদ্যালয় ১০টি, মাদরাসা ০৪টি, কলেজ ২টি এবং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ৭৬টি। এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত প্রায় ৪৫ হাজার শিক্ষার্থীর শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।
আবার কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান বন্যায় আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হওয়ায় পাঠদান বন্ধ রয়েছে। পাইকশা পশ্চিম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ইতিমধ্যে পানির তোড়ে ভেঙে যমুনা নদীতে বিলিন হয়ে গেছে। আরও কয়েকটি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভাঙন হুমকীতে রয়েছে। এদিকে সরকারিভাবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধের কোন নির্দেশনা না থাকায় অভিভাবকরা উভয় সংকটে পড়েছেন। তারা তাদের কোমলমতি সন্তানদের দু:শ্চিন্তা নিয়ে বিদ্যালয়ে পাঠাচ্ছেন। যে সকল বিদ্যালয়ে বন্যার পানি উঠেনি সেখানেও শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি কমে গেছে। কারন শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে আসতে বন্যার পানি অতিক্রম করে আসতে হয়।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মো.মনিরুজ্জামান মিয়া জানান, বন্যার পানিতে নিমজ্জিত হওয়ায় উপজেলার মাধ্যমিক বিদ্যালয়, মাদ্রাসা ও কলেজের মধ্যে ১৬টিতে বন্যার পানি উঠেছে। এর মধ্যে ১০টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ৪টি মাদ্রাসা ও ২টি কলেজের মাঠে ও শ্রেণী কক্ষে বন্যার পানি ঢুকে পাঠদান সাময়িক বন্ধ রয়েছে। এছাড়া আমাদের কিছু প্রতিষ্ঠান বন্যায় আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। যেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীর পাঠদান কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে সেখানে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতির সাথে সাথেই পাঠদান কার্যক্রম শুরু হয়ে যাবে।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার সেলিমা আক্তার জানান, উপজেলায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ১৫৩টি। এর মধ্যে পানিতে তলিয়ে গেছে ৭৬টি। আর নদী ভাঙনে বিলীন হয়েছে ১টি। এখনও ভাঙনের মুখে রয়েছে আরও কয়েকটি প্রাথমিক বিদ্যালয়। যে সকল বিদ্যালয়ের শ্রেণী কক্ষে বন্যার পানি ঢুকেছে সেখানে বিদ্যালয় সংলগ্ন উচুঁ বাড়িতে স্বল্প পরিসরে কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার জন্য শিক্ষকদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। বন্যার পানি নেমে গেলে স্বাভাবিক কার্যক্রম শুরু হবে।
কালরে কাগজ/প্রতনিধি/জা.উ.ভি


এ জাতীয় আরো খবর
Theme Created By ThemesDealer.Com