Logo
ব্রেকিং :
গোয়ালন্দে কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক লীগ সিংগাইরে ২৬০ পস ইয়াবাসহ গ্রেফতার-৫ মানিকগঞ্জ-২ আসনে আ:লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী শিল্পপতি টুলু কাজ করেই জনগণের পাশে থাকতে চান নগরকান্দায় স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামী সহ ভাসুর আটক নেত্রকোনায় ৪৪তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ উদ্ধোধন সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রীর সহধর্মীনি অধ্যক্ষ কামরুন্নেছা আশরাফ দীনা আর নেই চৌহালীতে যমুনা নদীর বামতীরে শির্ষক প্রকল্প উদ্বোধন  নেত্রকোনা জেলা প্রশাসক অঞ্জনা খান মজলিশের এক বছর পূর্ন সৈয়দপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ট্রাকের ধাক্কা, চালকের সহকারী নিহত  নগরকান্দায় গৃহবধূর লাশ উদ্ধার, স্বজনদের দাবী হত্যা
নোটিসঃ
সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি : আলহাজ্ব এ.এম নাঈমূর রহমান দূর্জয় ,সম্পাদক ও প্রকাশক মো: জালাল উদ্দিন ভিকু,সহ-মফস্বল সম্পাদক মো: জাহিদ হাসান হৃদয়

নাগরপুর গণহত্যা দিবস উদযাপন

রিপোর্টার / ৬০ বার
আপডেট শনিবার, ২৫ মার্চ, ২০২৩

নাগরপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি :২৫ মার্চ-২০২৩,শনিবার।

টাঙ্গাইলের নাগরপুরে গণহত্যা দিবস উদযাপন। ১৯৭১ সালের এই দিনে টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার গয়হাটা ইউনিয়নে বনগ্রামের রসুলপুরে বর্বরোচিত হামলা করে হানাদার বাহিনী। হামলায় নিরীহ গ্রামবাসীসহ ৫৭ বীর মুক্তিযোদ্ধাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। বসতবাড়িতেও অগ্নিসংযোগ করে দোসররা। এতসব ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েও ক্ষ্যান্ত হয়নি তারা। পাকিস্তানি সেনারা ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে বহু গবাদিপশুও পুড়িয়ে মারে। নির্মম এ হত্যাযজ্ঞের পর হানাদার বাহিনী চলে গেলে স্থানীয়দের সহযোগিতায় শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বনগ্রামে গণকবর দেওয়া হয়। সেই থেকে প্রতিবছর এই দিনে শ্রদ্ধা জানাতে বীর মুক্তিযোদ্ধা, নিহত বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবার ও গ্রামবাসী ছুটে যান এ গণ কবরে। আজ ২৫ শে মার্চ (শনিবার) এ সময়ে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ওয়াহিদুজ্জামান, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভ‚মি) মোঃ ইকবাল হোসেন, ওসি তদন্ত নাগরপুর থানা মোঃ হাসান জাহিদ, সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ সুজায়েত হোসেন, মোঃ ফজলুর রহমান প্রধান শিক্ষকসহ এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তি ও সাংবাদিকবৃন্দ। এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, ১৯৭১ সালের ২১ অক্টোবর বনগ্রামে বীর মুক্তিযোদ্ধারা অবস্থান নিয়েছে এমন সংবাদ পাক-হানাদার বাহিনীর কাছে পৌঁছে গেলে তারা সিরাজগঞ্জ থেকে গানবোট যোগে বনগ্রাম আসে ও হামলা চালায়। এসময় মুক্তিযোদ্ধারাও সম্মুখ যুদ্ধে অবতীর্ণ হন। এ যুদ্ধে পাক হানাদার বাহিনীর একজন মেজর সহ তিন জন নিহত হয়। পরবর্তীতে পাক হানাদার বাহিনী ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়ে ২৫ অক্টোবর রাতে কাপুরুষের মত বনগ্রাম আক্রমণ করে। সে সময়ে বৃদ্ধ, শিশু ও নারী কেউ রেহাই পায়নি হায়েনাদের হাত থেকে। তারা ৫৭ জন বীরমুক্তিযোদ্ধাকে নির্মমভাবে হত্যা করে ও ১২৯ টি বসত বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করে।

 


এ জাতীয় আরো খবর
Tech Support By Nagorikit.Com