Logo
নোটিসঃ
সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি : আলহাজ্ব এ.এম নাঈমূর রহমান দূর্জয় ,সম্পাদক ও প্রকাশক মো: জালাল উদ্দিন ভিকু,সহ-মফস্বল সম্পাদক মো: জাহিদ হাসান হৃদয়

ফরিদপুরে অর্থ আত্মসাতের মামলায় ক্যাশিয়ারের কারাদন্ড

রিপোর্টার / ২৪ বার
আপডেট বুধবার, ২৯ জানুয়ারী, ২০২০

কামরুল হাসান জুয়েল ফরিদপুর থেকে: ২৯ জানুয়ারি-২০২০,বুধবার।
মদারীপুর সদর হাসপাতালের সাবেক ক্যাশিয়ার টি.এম কামরুল হাসানের বিরুদ্ধে দুদুকের দেয়া অর্থ আত্মসাতের মামলায় বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দিয়েছে ফরিদপুর স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক মোঃ মতিয়ার রহমান। তিনি বর্তমানে শরীয়তপুর সিভিল সার্জন কার্যালয়ের হিসাব রক্ষক হিসেবে কর্মরত। তবে রায় ঘোষনার সময় অভিযুক্ত পলাতক ছিলেন। টি.এম কামরুল হাসান মাদারীপুর জেলার লক্ষীগঞ্জ গ্রামের বাদশা তালুকদারের পুত্র। বুধবার এই রায় প্রদান করা হয়। স্পেশাল জজ আদালতের মামলা নং- ৫৪/১৫। দুদকের পক্ষ থেকে গত ২০০২ সালের ১৬ জুলাই মাদারীপুর থানায় মামলাটি দায়ের করা হয়। মাদারীপুর থানা মামলা নং- ২৪/০২। মামলার রায়ে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ সন্দেহাতীত ভাবে প্রমানিত হওয়ায় দ্যা পেনাল কোড, ১৮৬০ এর ৪০৯ ধারায় দোষি সাব্যস্ত করে দুই বছর সশ্রম কারাদন্ড ও ২৫ হাজার ৯শত ৮ টাকা অর্থদন্ড অনাদায়ে আরো ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড এবং একই আইনের ৪৬৮ ধারায় তাকে এক বছরের সশ্রম কারাদন্ড ও ২০০০০ টাকা অর্থদন্ড অনাদায়ে আরো এক মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড এবং উক্ত আইনের ২১৮ ধারায় তাকে এক বছরের সশ্রম কারাদন্ড ও ২০০০০ টাকা অর্থদন্ড অনাদায়ে আরো এক মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড এবং ১৯৪৭ এর ৫(২) ধারায় তাকে দুই বছরের সশ্রম কারাদন্ড ও ২০০০০ টাকা অর্থদন্ড অনাদায়ে আরো এক মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করা হয়।  মামলায় রায়ের অপরাধের সাজা একত্রে গননা করা হবে বলে রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে। মামলাটি পরিচালনা করেন দুদুকের আইনজীবি পিপি এ্যাড. কুবাদ হোসেন। দুদুকের আইনজীবি পিপি এ্যাড. কুবাদ হোসেন বলেন, তার বিরুদ্ধে এর আগেও কয়েকটি মামলায় সাজা প্রদান করা হয়েছে। তিনি পলাতক রয়েছেন। তবে আটকের সাথে সাথে এই রায় কার্যকর করার নির্দেশ প্রদান করেছেন আদালতের বিচারক।


এ জাতীয় আরো খবর
Theme Created By ThemesDealer.Com