Logo
ব্রেকিং :
কেন্দুয়ায় হ্যান্ডট্রলির ধাক্কায় শিশুছাত্রের মৃত্যু দৌলতদিয়া পদ্মা নদীর তীর থেকে অজ্ঞাত যুবকের অর্ধ গলিত লাশ উদ্ধার ভাইরাল কিংবা ভিউয়ের জন্য গান করি না— ক্লোজআপ ওয়ান তারকা সাজু এটি প্রথম আলোর ষড়যন্ত্র: হানিফ প্রতিনিয়ত পত্রিকাটি মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করছে : বিপ্লব বড়ুয়া ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে আটক সাংবাদিকদের মুক্তির দাবিতে মানিকগঞ্জে মানববন্ধন নেত্রকোনায় ত্রান ও পুর্নবাসন শাখার আয়োজনে কর্মশালা নতুন শিক্ষাক্রম যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে -অঞ্জনা খান মজলিশ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে নেত্রকোনা জেলা আ’লীগ সভাপতি-সম্পাদকের সৌজন্য স্বাক্ষাত প্রশিক্ষণের মধ্যে দিয়ে পেশাগত দক্ষতার বিকাশ ঘটে –নড়াইল পুলিশ সুপার সাদিরা খাতুন
নোটিসঃ
সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি : আলহাজ্ব এ.এম নাঈমূর রহমান দূর্জয় ,সম্পাদক ও প্রকাশক মো: জালাল উদ্দিন ভিকু,সহ-মফস্বল সম্পাদক মো: জাহিদ হাসান হৃদয়

মানিকগঞ্জে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদন্ডের রায়

রিপোর্টার / ২৮ বার
আপডেট বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২০

নিজস্ব প্রতিবেদক: ২৬ ফেব্রুয়ারি-২০২০,বুধবার।
মানিকগঞ্জে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদন্ডের আদেশ দিয়েছেন নারী শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহাম্মদ আলী হোসাইন। বুধবার আসামী হয়রত আলী বেপারীর (৩৫) অনুপস্থিতিতে এই রায় ঘোষনা করেন।
নারী শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের পিপি একেএম নূরুল হুদা রুবেল জানান , মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার ফাড়ীরচর গ্রামে নূরুল হকের ছেলে হয়রত আলী বেপারী (৩৫) সাথে ২০০০ সালে একই গ্রামের মামলার বাদি মোন্নাফ বেপারীর মেয়ে রোকসানা আক্তারের (২৫) বিয়ে হয়। বিয়ের পর তাদের ঘরে একটি কন্যা সন্তানের জন্ম হয়। কন্যা সন্তান জন্মের পর রোকসানাকে যৌতুকের জন্য শারীরিক ও মানসিক ভাবে নির্যাতন করে আসে তার স্বামী হয়রত আলী বেপারী। ২০০৩ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর হয়রত আলী বেপারী রোকসানার বাবার বাড়িতে এসে যৌতুকের এক লক্ষ টাকা দাবি করে। যৌতুক দিতে অস্বীকার করায় রোকসানার বাবা মোন্নাফ বেপারীর সাথে হয়রত আলী বেপারীর কথা কাটাকাটি হয় । ওই দিনই রোকসানা তার স্বামীর সাথে শ্বশুড় বাড়ি চলে যায়। ওই রাতেই স্বামী হয়রত আলী তার স্ত্রী রোকসানাকে হত্যা করে রাত ১১ টার দিকে লাশ বারান্দার আড়ার সাথে ঝুলানোর সময় লোকজন দেখে ফেলে।
পরে দিন ২৮ সেপ্টেম্বর মানিকগঞ্জ সদর থানায় রোকসানার বাবা মোন্নাফ বেপারী বাদি হয়ে মেয়েকে হত্যার অভিযোগে মামলা করেন। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ২০০৯ সালে ২ সেপ্টেম্বর হয়রত আলী বেপারীকে আসামী করে আদালতে অভিযোগ পত্র দাখিল করেন। আসামী হয়রত আলী বেপারী আদালত থেকে জামিন নিয়ে পালিয়ে যান। আদালতে মোট ৯ জনের সাক্ষী গ্রহন করা হয়। আসামী হয়রত আলী বেপারীর বিরুদ্ধে তার স্ত্রী রোকসানা আক্তারকে হত্যার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ার মানিকগঞ্জ নারী শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহাম্মদ আলী হোসাইন আসামীকে ফাঁসির রজ্জুতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করার রায় দেন।


এ জাতীয় আরো খবর
Tech Support By Nagorikit.Com