Logo
ব্রেকিং :
আওয়ামী লীগ প্রার্থীর কর্মী সভায় সাধারণ সম্পাদকের হাতে সাংগঠনিক সম্পাদকে লাঞ্ছিত নগরকান্দায় জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ -২০২৩ ১ম রাউন্ডের খেলা অনুষ্ঠিত  ঠাকুরগাঁও-৩ আসনে নৌকা মনোনীত প্রার্থী’র সাথে রাণীশংকৈল আ’লীগের মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত  নেত্রকোনায় আমন চাল সংগ্রহ অভিযান নেত্রকোনায় ইমামদের চেক বিতরন বর্ধিত সভায় সিদ্ধান্ত নেবো কিভাবে নৌকার প্রার্থীকে বিজয় করা যায় – টাঙ্গাইলে কৃষিমন্ত্রী টাঙ্গাইল জেলা মানবাধিকার সংস্থার সভাপতি মেনন, সম্পাদক ডা. স্বপন দৌলতপুরে মানিকগঞ্জ-১আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী এস.এম জাহিদ এর শুভেচ্ছা বিনিময় দৌলতপুরে মানিকগঞ্জ-১আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী এস.এম জাহিদ এর শুভেচ্ছা বিনিময় নগরকান্দায় আমন ধান সংগ্রহের শুভ উদ্বোধন 
নোটিসঃ
সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি : আলহাজ্ব এ.এম নাঈমূর রহমান দূর্জয় ,সম্পাদক ও প্রকাশক মো: জালাল উদ্দিন ভিকু,সহ-মফস্বল সম্পাদক মো: জাহিদ হাসান হৃদয়

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে চিরতরে হত্যার রাজনীতি বন্ধ করতে হবে: ওবায়দুল কাদের

রিপোর্টার / ৮৪ বার
আপডেট বৃহস্পতিবার, ৩ নভেম্বর, ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক: ৩ নভেম্বর- ২০২২ ,বৃহস্পতিবার।

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে চিরতরে হত্যার রাজনীতি বন্ধ করতে হবে: ওবায়দুল কাদের
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বাংলার হত্যার যে রাজনীতি তার প্রধান হোতা হচ্ছে বিএনপি। তারাই (বিএনপি) বঙ্গবন্ধু হত্যা, জেলহত্যা ও ২১ আগস্টে গ্রেনেড মেরে নেতাকর্মীদের হত্যাকারী।

তিনি বলেন, আমরা আজ এই কথা বলতে চাই— রাজনীতিতে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে এবং মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধকে আমাদের চেতনায় লালন করি, পালন করি; এজন্য আমাদের বাংলার হত্যার রাজনীতি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে চিরতরে বন্ধ করতে হবে। সেই লড়াই আমাদের চলছে।

বৃহস্পতিবার (৩ নভেম্বর) সকালে জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, সেই ৭৫ সালের ১৫ আগস্ট দুনিয়ার ইতিহাসে সবচেয়ে নৃশংস হত্যাকাণ্ড হয়েছিল। বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারের হত্যা। কটা পরিবারকে নিঃসঙ্গ করে দেওয়াই ছিল তাদের লক্ষ্য। সেদিন শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা ছিলেন বিদেশে। ৩ নভেম্বর জেলের অভ্যন্তরে জাতীয় চার নেতাকে হত্যা ছিল ১৫ আগস্টের ধারাবাহিকতা। এই হত্যার অপরাজনীতির ধারাবাহিকতায় ২০০৪ সালে সন্ত্রাসবিরোধী সমাবেশে ২৩টি তাজা প্রাণে রক্তাক্ত হয় বঙ্গবন্ধু এভিনিউ। তাদের প্রধান টার্গেট ছিল তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেত্রী ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এ ছাড়া, জেলহত্যা দিবসকে জাতীয় দিবস হিসেবে ঘোষণা করার জন্য যে দাবি উঠেছে সেটি সরকারের উচ্চ পর্যায়ের সিদ্ধান্ত বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক।

জাতীয় চার নেতার অন্যতম তাজউদ্দীন আহমদের ছেলে, সাবেক প্রতিমন্ত্রী তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ জেলহত্যা দিবসকে জাতীয় দিবস করার দাবিতে সোমবার (৩১ অক্টোবর) স্পিকারের বরাবর একটি স্মারকলিপি দিয়েছিলেন।

জেলহত্যা দিবসকে জাতীয় শোক দিবস করার দাবি প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, সে দাবি করতেই পারে। এটা একটা বিষয় না। আসলে আমাদের এত দিবস, সেটা সরকারের উচ্চ পর্যায়ের সিদ্ধান্ত বিষয়।


এ জাতীয় আরো খবর
Tech Support By Nagorikit.Com