Logo
ব্রেকিং :
বঙ্গবন্ধু শুরুর সময়, একটি ডলারও ছিল না- মানিকগঞ্জে গৃহায়ন মন্ত্রী রাণীশংকৈলে প্রাণীসম্পদ প্রদর্শনীর উদ্বোধন উপলক্ষে আলোচনা সভা  নবাবগঞ্জে প্রাণী সম্পদ প্রদর্শনী-২০২৪ উদ্বোধনী /সমাপনী অনুষ্ঠান সমাজসেবার বিশেষ অবদানে সম্মাননা স্মারক পেলেন দৌলতদিয়ার ইউপি চেয়ারম্যান রহমান মন্ডল ভিক্ষা ছেড়ে  বিকল্প কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে বিশেষ চাহিদা সম্পর্ণ রতনদের পাশে প্রশাসন। টাঙ্গাইল শহরে থমথমে অবস্থা ॥ ককটেল বিস্ফোরণ আওয়ামীলীগের দুই গ্রুপের পাল্টাপাল্টি সমাবেশ পুলিশি বাঁধায় পন্ড  দৌলতপুরে প্রাণি সম্পদ প্রদর্শণী নাগরপুরে প্রাণীসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী  অনুষ্ঠিত  ঘুমন্ত স্বামীর গোপণাঙ্গ কেটে সন্তান রেখেই পালালেন স্ত্রী ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস ২০২৪ উদযাপন উপলক্ষে র‍্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
নোটিসঃ
সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি : আলহাজ্ব এ.এম নাঈমূর রহমান দূর্জয় ,সম্পাদক ও প্রকাশক মো: জালাল উদ্দিন ভিকু,সহ-মফস্বল সম্পাদক মো: জাহিদ হাসান হৃদয়

নাগরপুর গণহত্যা দিবস উদযাপন

রিপোর্টার / ১২৪ বার
আপডেট শনিবার, ২৫ মার্চ, ২০২৩

নাগরপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি :২৫ মার্চ-২০২৩,শনিবার।

টাঙ্গাইলের নাগরপুরে গণহত্যা দিবস উদযাপন। ১৯৭১ সালের এই দিনে টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার গয়হাটা ইউনিয়নে বনগ্রামের রসুলপুরে বর্বরোচিত হামলা করে হানাদার বাহিনী। হামলায় নিরীহ গ্রামবাসীসহ ৫৭ বীর মুক্তিযোদ্ধাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। বসতবাড়িতেও অগ্নিসংযোগ করে দোসররা। এতসব ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েও ক্ষ্যান্ত হয়নি তারা। পাকিস্তানি সেনারা ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে বহু গবাদিপশুও পুড়িয়ে মারে। নির্মম এ হত্যাযজ্ঞের পর হানাদার বাহিনী চলে গেলে স্থানীয়দের সহযোগিতায় শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বনগ্রামে গণকবর দেওয়া হয়। সেই থেকে প্রতিবছর এই দিনে শ্রদ্ধা জানাতে বীর মুক্তিযোদ্ধা, নিহত বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবার ও গ্রামবাসী ছুটে যান এ গণ কবরে। আজ ২৫ শে মার্চ (শনিবার) এ সময়ে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ওয়াহিদুজ্জামান, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভ‚মি) মোঃ ইকবাল হোসেন, ওসি তদন্ত নাগরপুর থানা মোঃ হাসান জাহিদ, সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ সুজায়েত হোসেন, মোঃ ফজলুর রহমান প্রধান শিক্ষকসহ এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তি ও সাংবাদিকবৃন্দ। এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, ১৯৭১ সালের ২১ অক্টোবর বনগ্রামে বীর মুক্তিযোদ্ধারা অবস্থান নিয়েছে এমন সংবাদ পাক-হানাদার বাহিনীর কাছে পৌঁছে গেলে তারা সিরাজগঞ্জ থেকে গানবোট যোগে বনগ্রাম আসে ও হামলা চালায়। এসময় মুক্তিযোদ্ধারাও সম্মুখ যুদ্ধে অবতীর্ণ হন। এ যুদ্ধে পাক হানাদার বাহিনীর একজন মেজর সহ তিন জন নিহত হয়। পরবর্তীতে পাক হানাদার বাহিনী ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়ে ২৫ অক্টোবর রাতে কাপুরুষের মত বনগ্রাম আক্রমণ করে। সে সময়ে বৃদ্ধ, শিশু ও নারী কেউ রেহাই পায়নি হায়েনাদের হাত থেকে। তারা ৫৭ জন বীরমুক্তিযোদ্ধাকে নির্মমভাবে হত্যা করে ও ১২৯ টি বসত বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করে।

 


এ জাতীয় আরো খবর
Tech Support By Nagorikit.Com