Logo
ব্রেকিং :
টাঙ্গাইলে ট্রাক্টর-সিএনজি সংঘর্ষে যুবকের মৃত্যু সিরাজগঞ্জে অজ্ঞাত  ট্রাক চাপায় অটোভ্যান চালকের মৃত্যু নেত্রকোনায় মল প্লাজ শোধনাগার সংস্কার কাজের উদ্ধোধন সিরাজগঞ্জে পরিকল্পনার অভাবে  পানি উন্নয়ন বোর্ডের ৩০কোটি টাকার প্রকল্প কাজে আসছে না টাঙ্গাইলে কিশোর গ্যাংয়ের ছুরিকাঘাতে স্কুলছাত্র নিহত বিএফডিসিতে গণমাধ্যমকর্মীদের উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন ভবন থেকে পা ফসকে নিচে পড়ে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু নবাবগঞ্জে খুনের ঘটনা, ৫ ঘন্টায় খুনের রহস্য উদঘাটন করেছে পুলিশ  রাণীশংকৈলে ২ ইটভাটা মালিককে কাঠ পোড়ানোর দায়ে ভ্রাম্যমান আদালতে জরিমানা  সিরাজগঞ্জে ফুডগ্রেডবিহীন ড্রামে ভোজ্য তেল ব্যবহারের প্রতিবাদে ক্যাব এর মানববন্ধন 
নোটিসঃ
সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি : আলহাজ্ব এ.এম নাঈমূর রহমান দূর্জয় ,সম্পাদক ও প্রকাশক মো: জালাল উদ্দিন ভিকু,সহ-মফস্বল সম্পাদক মো: জাহিদ হাসান হৃদয়

নাগরপুরে ছেলের জিম্মির খবরে বাবা-মায়ের  আর্তনাদ । শান্তনা দিতে ছুটে গেলেন ইউএনও

রিপোর্টার / ৭৩ বার
আপডেট বৃহস্পতিবার, ১৪ মার্চ, ২০২৪

মোঃ মাসউদুর রহমান, স্টাফ রিপোর্টার :

ভারত মহাসাগরে জলদস্যুর কবলে একমাত্র ছেলের জিম্মির খবর শুনে টাঙ্গাইলের নাগরপুরে গ্রামের বাড়িতে বাবা মায়ের বুক ফাটা আর্তনাদ। নৌ বাণিজ্য দপ্তরের প্রিন্সিপাল অফিসার সাব্বির মাহমুদ নাগরপুর উপজেলার সহবতপুর ইউনিয়নের ডাঙ্গাধলা পাড়া গ্রামের মো. হারুন অর রশিদ এর ছেলে। আচমকা ছেলের এমন খবর শুনে উন্মাদিনীর মত বুক চাপড়িয়ে বিলাপ করে যাচ্ছেন মা সালেহা বেগম। বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েছে বাবা। একমাত্র বোন মিতু আক্তার মুমূর্ষু অবস্থায় ভাই কে ফিরে পাবার আকুতি জানাচ্ছেন বার বার। প্রতিবেশী ও উদ্বিগ্ন আত্বীয় স্জনসহ সকলের একটাই দাবি যে কোন ভাবে সরকার যেন দ্রুত সাব্বিরকে মুক্ত করে আনেন। জানা যায়, ভারত মহাসাগড়ে জলদস্যুদের কবলে এমভি আব্দুল্লাহ নামক পণ্য বহনকারী জাহাজের ২৩ জন নাবিকের মধ্যে রয়েছেন সাব্বির মাহমুদ। সে নাগরপুরের সহবতপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২০১৪ সালে থেকে এসএসসি পাস করে।  টাঙ্গাইলের কাগমারি এম এম আলী কলেজ থেকে ২০১৬ সালে এইচএসএসসি পাস করে ভর্তি হন  চট্রগ্রাম মেরিন একাডেমিতে। সেখান থেকে কৃতিত্বের সাথে পাস করে ২০২২ সালের জুন মাসে এমভি আব্দুল্লাহ নামক পণ্য বহনকারী একটি জাহাজে মার্চেন্ট কর্মকর্তা হিসেবে চাকুরী নেন। সাব্বির এক ভাই এক বোন। সে অনেক কষ্ট করে লেখাপড়া করেছে। তার বাবা কৃষিকাজ করে সংসার চালাতেন।  সাব্বিরের বাবা মস্তিকের রক্তক্ষরণজনিত কারণে প্যারাইলাইজড হয়ে শয্যাশায়ী। সাব্বিরের চাকুরী হওয়ার পর তার মা শয্যাসায়ী স্বামীকে নিয়ে সহবতপুর তার বাবার বাড়ি বসবাস করেন। সহবতপুরের ডাঙা ধলাপাড়া গ্রামে এখন কেউ আর থাকেন না। একমাত্র উপার্জনক্ষম সাব্বির। তার কিছু হয়ে গেলে তাদের আর চলার উপায় থাকবে না। এদিকে সংবাদ পেয়ে নাগরপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার রেজা মো. গোলাম মাসুম প্রধান সাব্বিরের নানার বাড়ি গিয়ে সাব্বিরের বাবা মায়ের খোঁজ খবর নেন।


এ জাতীয় আরো খবর
Tech Support By Nagorikit.Com