Logo
ব্রেকিং :
সুলতান সালাউদ্দিন টুকু’র জামিন আবেদন বাতিল করে কারাগারে প্রেরণের প্রতিবাদে টাঙ্গাইলে বিক্ষোভ মিছিল করেছে যুবদল টাঙ্গাইল পৌরসভায় ১৩৭ বছরেও আধুনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা গড়ে ওঠেনি দুই প্রবেশ মুখে ময়লার ভাগাড় দুর্গন্ধের সাথে শহরে প্রবেশ হুমকিতে জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশ রাণীশংকৈলে ৫ দিন পর মানসিক প্রতিবন্ধির অর্ধ গলিত লাশ ভূট্টাক্ষেত থেকে উদ্ধার  নাগরপুরে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস পালিত নাগরপুরে পথচারীদের বিশুদ্ধ পানি দিয়েছে জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা নাগরপুরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা কে কুপিয়ে হত্যা আটক ৬  টাঙ্গাইলে সবজি ক্ষেতে পোকার আক্রমণে দিশেহারা কৃষক লালমাটি যাচ্ছে ইটভাটায় টাঙ্গাইলের পাহাড়ি টিলা হচ্ছে সমতল ভূমি! সিরাজগঞ্জে প্রচন্ড তাপদাহের  কারনে জেলা  বিএনপি’র  বোতলজাত পানি, স্যালাইন ও শরবত বিতরণ   নগরকান্দা মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আগুন লেগে ব্যাপক ক্ষতি
নোটিসঃ
সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি : আলহাজ্ব এ.এম নাঈমূর রহমান দূর্জয় ,সম্পাদক ও প্রকাশক মো: জালাল উদ্দিন ভিকু,সহ-মফস্বল সম্পাদক মো: জাহিদ হাসান হৃদয়

নাগরপুর গণহত্যা দিবস উদযাপন

রিপোর্টার / ১২৬ বার
আপডেট শনিবার, ২৫ মার্চ, ২০২৩

নাগরপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি :২৫ মার্চ-২০২৩,শনিবার।

টাঙ্গাইলের নাগরপুরে গণহত্যা দিবস উদযাপন। ১৯৭১ সালের এই দিনে টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার গয়হাটা ইউনিয়নে বনগ্রামের রসুলপুরে বর্বরোচিত হামলা করে হানাদার বাহিনী। হামলায় নিরীহ গ্রামবাসীসহ ৫৭ বীর মুক্তিযোদ্ধাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। বসতবাড়িতেও অগ্নিসংযোগ করে দোসররা। এতসব ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েও ক্ষ্যান্ত হয়নি তারা। পাকিস্তানি সেনারা ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে বহু গবাদিপশুও পুড়িয়ে মারে। নির্মম এ হত্যাযজ্ঞের পর হানাদার বাহিনী চলে গেলে স্থানীয়দের সহযোগিতায় শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বনগ্রামে গণকবর দেওয়া হয়। সেই থেকে প্রতিবছর এই দিনে শ্রদ্ধা জানাতে বীর মুক্তিযোদ্ধা, নিহত বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবার ও গ্রামবাসী ছুটে যান এ গণ কবরে। আজ ২৫ শে মার্চ (শনিবার) এ সময়ে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ওয়াহিদুজ্জামান, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভ‚মি) মোঃ ইকবাল হোসেন, ওসি তদন্ত নাগরপুর থানা মোঃ হাসান জাহিদ, সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ সুজায়েত হোসেন, মোঃ ফজলুর রহমান প্রধান শিক্ষকসহ এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তি ও সাংবাদিকবৃন্দ। এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, ১৯৭১ সালের ২১ অক্টোবর বনগ্রামে বীর মুক্তিযোদ্ধারা অবস্থান নিয়েছে এমন সংবাদ পাক-হানাদার বাহিনীর কাছে পৌঁছে গেলে তারা সিরাজগঞ্জ থেকে গানবোট যোগে বনগ্রাম আসে ও হামলা চালায়। এসময় মুক্তিযোদ্ধারাও সম্মুখ যুদ্ধে অবতীর্ণ হন। এ যুদ্ধে পাক হানাদার বাহিনীর একজন মেজর সহ তিন জন নিহত হয়। পরবর্তীতে পাক হানাদার বাহিনী ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়ে ২৫ অক্টোবর রাতে কাপুরুষের মত বনগ্রাম আক্রমণ করে। সে সময়ে বৃদ্ধ, শিশু ও নারী কেউ রেহাই পায়নি হায়েনাদের হাত থেকে। তারা ৫৭ জন বীরমুক্তিযোদ্ধাকে নির্মমভাবে হত্যা করে ও ১২৯ টি বসত বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করে।

 


এ জাতীয় আরো খবর
Tech Support By Nagorikit.Com