Logo
ব্রেকিং :
টাঙ্গাইলে সবজি ক্ষেতে পোকার আক্রমণে দিশেহারা কৃষক লালমাটি যাচ্ছে ইটভাটায় টাঙ্গাইলের পাহাড়ি টিলা হচ্ছে সমতল ভূমি! সিরাজগঞ্জে প্রচন্ড তাপদাহের  কারনে জেলা  বিএনপি’র  বোতলজাত পানি, স্যালাইন ও শরবত বিতরণ   নগরকান্দা মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আগুন লেগে ব্যাপক ক্ষতি ৪৩তম বিসিএস এ সুপারিশপ্রাপ্ত নবাবগঞ্জের ৬ জনের বাড়ীতে গিয়ে পুলিশের  শুভেচ্ছা বিনিময়  রাণীশংকৈলে আমগাছের ডালে  কলেজছাত্রের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার  সিরাজগঞ্জে  ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজ দিয়ে চলাচল করছে ৪০ গ্রামের মানুষ নাগরপুরে গাছ কাটা কেন্দ্র করে প্রবাসী কে কুপিয়ে হত্যা আহত ২ গ্রেফতার ২ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে- রাজবাড়ীতে ইসি আলমগীর  নাগরপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা লুৎফর রহমান এর দাফন সম্পন্ন
নোটিসঃ
সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি : আলহাজ্ব এ.এম নাঈমূর রহমান দূর্জয় ,সম্পাদক ও প্রকাশক মো: জালাল উদ্দিন ভিকু,সহ-মফস্বল সম্পাদক মো: জাহিদ হাসান হৃদয়

মহানায়কের জন্মদিন আজ

রিপোর্টার / ৯০ বার
আপডেট শুক্রবার, ১৭ মার্চ, ২০২৩

কালের কাগজ ডেস্ক:১৭ মার্চ ২০২৩, শুক্রবার।

আজ ১৭ মার্চ। স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস। ‘স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্নে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন, শিশুদের চোখ সমৃদ্ধির স্বপ্নে রঙিন’ -এই প্রতিপাদ্যে দিবসটি পালিত হবে। জাতি আজ নানা আয়োজনে মহাকালের মহানায়ক বঙ্গবন্ধুকে স্মরণ করবে।

বজ্রশিখার মশাল জ্বেলে, তর্জনির গর্জনে পরাধীনতার আগল ভেঙে জাতিকে স্বাধীনতার মন্ত্রে উজ্জীবিত করা মহাকালের মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯২০ সালের এই দিনে গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। শেখ লুৎফর রহমান ও সায়েরা খাতুন দম্পতির তৃতীয় সন্তান ছিলেন তিনি। সেদিনের টুঙ্গিপাড়া গ্রামে জন্ম নেওয়া ‘খোকা’ নামের শিশুটি পরবর্তী সময়ে হয়ে উঠেন নির্যাতিত-নিপীড়িত বাঙালি জাতির মুক্তির দিশারী। গভীর রাজনৈতিক প্রজ্ঞা, আত্মত্যাগ ও জনগণের প্রতি অসাধারণ মমত্ববোধের কারণে পরিণত বয়সে বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা হিসেবে স্বীকৃত হন তিনি।

শেখ মুজিব শৈশব থেকেই ছিলেন মানবিক, সাহসী ও দানশীল। গোপালগঞ্জ মিশনারি স্কুলে পড়াকালীন শের-ই-বাংলা এ কে ফজলুল হক বিদ্যালয় পরিদর্শনে এলে কিশোর শেখ মুজিব তার পথ আগলে প্রশ্ন করেছিলেন, ‘বিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষ সংস্কার ও ছাত্রছাত্রীদের থাকার হোস্টেল কত দিনের মধ্যে নির্মাণ করা হবে?’ মূলতঃ বঙ্গবন্ধু স্কুলজীবনেই রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। কৈশোরে গোপালগঞ্জ মিশন স্কুলের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র থাকাবস্থায় ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে যোগ দেওয়ায় প্রথমবারের মতো কারাবরণ করেন। ম্যাট্রিক পাসের পর কলকাতা ইসলামিয়া কলেজে অধ্যয়নকালে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও শেরে-ই-বাংলা এ কে ফজলুল হকসহ তৎকালীন প্রথম সারির রাজনৈতিক নেতাদের সান্নিধ্যে আসেন। ওই সময় থেকে নিজেকে ছাত্র-যুব নেতা হিসেবে রাজনীতির অঙ্গনে প্রতিষ্ঠিত করেন।

বাঙালির জাতীয় জীবনে গুরুত্বপূর্ণ সব আন্দোলনে অসামান্য অবদান রাখেন বঙ্গবন্ধু। বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন, আটান্নর আইয়ুব খানের সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলন ও বাষট্টির শিক্ষা আন্দোলনসহ পাকিস্তানি সামরিক শাসনবিরোধী সব আন্দোলন-সংগ্রামে নেতৃত্ব দেন বঙ্গবন্ধু। বাঙালির অধিকার আদায়ের এসব আন্দোলনের কারণে বার বার তাকে কারাবরণ করতে হয়েছে। ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্ট সরকারের মন্ত্রিসভায় অন্তর্ভুক্ত হন বঙ্গবন্ধু। আওয়ামী লীগ প্রধান হিসেবে ১৯৬৬ সালের ৫ ফেব্রম্নয়ারি লাহোরে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের স্বায়ত্তশাসন তথা ‘বাঙালির মুক্তির সনদ ঐতিহাসিক ছয় দফা’ ঘোষণা করেন। পাকিস্তানের স্বৈরশাসক জেনারেল আইয়ুব খান বঙ্গবন্ধুসহ নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিদের নামে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা করে তাদের কারাগারে পাঠান।

উনসত্তরের ঐতিহাসিক গণঅভু্যত্থানের মধ্য দিয়ে বাঙালি শেখ মুজিবকে কারামুক্ত করে ‘বঙ্গবন্ধু’ মর্যাদায় অভিষিক্ত করে।

বাঙালি জাতি ১৯৭০ সালের নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুর ৬ দফার পক্ষে অকুণ্ঠ সমর্থন জানায়। পাকিস্তানের সংখ্যাগরিষ্ঠ রাজনৈতিক দলের ম্যান্ডেট লাভ করে আওয়ামী লীগ; কিন্তু পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাঙালির এ বিজয়কে মেনে নেয়নি। এরপর বঙ্গবন্ধু স্বায়ত্তশাসনের আন্দোলনকে নানা ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্য দিয়ে প্রথমে স্বাধিকার আন্দোলন এবং চূড়ান্ত পর্বে স্বাধীনতার আন্দোলনে রূপ দেন।

আন্দোলন-সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় বঙ্গবন্ধু আহ্বানে ১৯৭১ সালের মার্চে নজিরবিহীন অসহযোগ আন্দোলন শুরু হয়। ৭ মার্চ তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানের (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) জনসমুদ্রে ঐতিহাসিক ভাষণে বঙ্গবন্ধু বজ্রকণ্ঠে ঘোষণা করেন, ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম; এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’ এ ভাষণে সেদিন স্বাধীনতার ডাক দিয়ে ঐক্যবদ্ধ বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতা সংগ্রামের দিকনির্দেশনা দেন।

একাত্তরের ২৫ মার্চ কালরাত্রিতে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী নিরস্ত্র বাঙালির ওপর আক্রমণ শুরু করলে ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু ধানমন্ডির ৩২ নম্বর রোডের বাসভবন থেকে ওয়্যারলেসে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। এরপর বঙ্গবন্ধুকে তার বাসভবন থেকে গ্রেপ্তার করে পশ্চিম পাকিস্তানের কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়। ৯ মাসের সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ শহীদের আত্মদান এবং ৪ লাখ মা-বোনের ত্যাগের বিনিময়ে বীর বাঙালি একাত্তরের ১৬ ডিসেম্বর বিজয় ছিনিয়ে আনে। অভু্যদয় ঘটে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের।

১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে স্বাধীন দেশে ফিরে আসেন বঙ্গবন্ধু। সদ্য স্বাধীন দেশের পুনর্গঠন ও পুনর্বাসন কাজে আত্মনিয়োগ করেন। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু বাকশাল গঠন ও অর্থনৈতিক মুক্তির লক্ষ্যে জাতীয় কর্মসূচি ঘোষণা করেন। এর অল্প কিছুদিনের মধ্যেই ১৫ আগস্টের কালরাতে নিজ বাসভবনে ঘাতকদের হাতে সপরিবারে নিহত হন।

স্বাধীনতা, গণতন্ত্র, সাম্য ও বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় অবিস্মরণীয় ভূমিকার জন্য বঙ্গবন্ধু সারা বিশ্বে সমাদৃত। এসব ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য ‘জুলিও কুরি’ পদকে ভূষিত হন তিনি। বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ওই ভাষণ এখন বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ। এ ছাড়া বিবিসির এক জরিপে বঙ্গবন্ধু সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি নির্বাচিত হন।

বাংলাদেশ আজ গভীর শ্রদ্ধা ও অবনত মস্তকে স্মরণ করবে সেই মহামানবকে। যার হাত ধরে এই ভূখন্ডে রচিত হয়েছে বিস্ময়কর এক ইতিহাস। হাজার বছরের পরাধীনতার নাগপাশ ছিন্ন করে বিশ্বের মানচিত্রে স্থান করে নিয়েছে নতুন এক রাষ্ট্র। বাঙালি পেয়েছে জাতিসত্তার পরিচয় ও অধিকার।

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি :এদিকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে বিশেষ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে আওয়ামী লীগ। দলের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপস্নব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, এ উপলক্ষে শুক্রবার সকাল সাড়ে ৬টায় বঙ্গবন্ধু ভবন, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় এবং সারা দেশে সংগঠনের সব কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে।

সকাল ৭টায় ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ করবে আওয়ামী লীগ। এছাড়া ১৭ মার্চ সকাল ১০টায় আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জাতীয় নেতারা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন। একইসঙ্গে তারা মিলাদ ও দোয়া মাহফিল এবং শিশু সমাবেশে অংশগ্রহণ করবেন।

এ উপলক্ষে আগামী রোববার বিকাল ৪টায় রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে। এতে সভাপতিত্ব করবেন দলের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় : অন্যদিকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস যথাযথ মর্যাদায় সাড়ম্বরে উদযাপনের লক্ষ্যে দেশব্যাপী ব্যাপক কর্মসূচি হাতে নিয়েছে মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়।

আজ ১৭ মার্চ সকাল সাড়ে ৯টায় গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় এ উপলক্ষে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।

রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতার সমাধিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন এবং পুষ্পস্তবক অর্পণের সময়ে সশস্ত্র বাহিনী গার্ড অব অনার প্রদান করবে।

এ দিন সকালে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুস্পস্তবক অর্পণ করা হবে। এ দিন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ সব সরকারি/বেসরকারি ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে। এ বছর দিবসের প্রতিপাদ্য ‘স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্নে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন, শিশুদের চোখ সমৃদ্ধির স্বপ্নে রঙিন।’

মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন। অনুষ্ঠানসূচিতে রয়েছে শিশু প্রতিনিধির বক্তব্য, বঙ্গবন্ধু ও শিশু অধিকারবিষয়ক প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন, কাব্যনৃত্য গীতি আলেখ্যানুষ্ঠান এবং বইমেলা।

অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার প্রদান এবং অসচ্ছল মেধাবী শিশু শিক্ষার্থীদের মধ্যে আর্থিক অনুদান বিতরণ করবেন। অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে স্মারক উপহার দেওয়া হবে। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি থাকবেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা। স্বাগত বক্তব্য রাখবেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. হাসানুজ্জামান কলেস্নাল এবং সভাপতিত্ব করবেন একজন শিশু প্রতিনিধি।

বঙ্গবন্ধুর ১০৩তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস ২০২৩ উদযাপন উপলক্ষে জেলা এবং উপজেলায় আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এ দিবস উপলক্ষে সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগ নিজস্ব কর্মসূচি গ্রহণ করবে। সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আলোচনা সভা, রচনা ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে। এ দিবস উপলক্ষে পত্রিকায় ক্রোড়পত্র, পোস্টার এবং বাংলাদেশ শিশু একাডেমি সু্যভেনির প্রকাশ করা হবে।

জেলা ও উপজেলা সদরে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ, বঙ্গবন্ধুর জীবনী ও মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রমাণ্য চলচ্চিত্র এবং জনবহুল স্থানে পোস্টার প্রদর্শন করা হবে। গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ও স্থাপনায় আলোকসজ্জা করা হবে। বাংলাদেশ বেতার ও টেলিভিশনসহ বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল, কমিউনিটি রেডিও এবং এফএম রেডিওতে বিশেষ অনুষ্ঠানমালা প্রচারের কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।

এছাড়া রয়েছে শিশুর স্বাস্থ্য সচেতনতা, পুষ্টি ও খাদ্য সম্পর্কে বিশেষ আলোচনা। বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসগুলোতে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপিত হবে। দেশের সব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও উপাসনালয়ে বিশেষ মোনাজাত ও প্রার্থনার আয়োজন করা হয়েছে।


এ জাতীয় আরো খবর
Tech Support By Nagorikit.Com